গঙ্গারামপুর ১৯ অক্টোবর দক্ষিণ দিনাজপুর:—- নিম্নমানের জিনিস দিয়ে রাস্তার কাজ করার অভিযোগ তুলে ঠিকাদারের কাজ বন্ধ করল এলাকার বাসিন্দারা।ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বংশীহারী ব্লকের ৩নম্বর এলাহাবাদ অঞ্চলের ঘটনা। বাসিন্দাদের অভিযোগ নিম্নমানের জিনিস দিয়ে কাজ করা হচ্ছে তাই এমনটা করা হয়েছে।কাজের দায়িত্বে থাকা ইঞ্জিনিয়ার বিষয়টি জানেন না বলে জানিয়েছেন।। বিডিওকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।যদিও ঠিকাদার তার বিরুদ্বে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। ঘটনা ব্যাপক শোরগোল পরেছে এলাকাজুড়ে।
বংশীহারী ব্লকের ৩নম্বর এলাহাবাদ অঞ্চলে এলাহাবাদ কবরস্থান সংস্কারের কাজ চলছে বেশ কিছুদিন ধরে। রাজ্য সরকারের সংখ্যালঘু উন্নয়ন দপ্তর থেকে ৪৯ লক্ষ টাকা ব্যয়ে এলাহাবাদ গোরস্থান সংস্কার করার কাজ চলছে অনবরত। এলাহাবাদ কবরস্থান সংস্কারের কাজ নিম্নমানের জিনিস ব্যবহার করা হচ্ছে বলে প্রকল্পের কাজে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে গ্রামবাসীরা অভিযোগ তুলেছেন। লাল বালির পরিবর্তে দেওয়া হচ্ছে ধুসবালি দিয়ে কাজ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ গ্রামবাসীদের। সামান্য মাটি না খুঁড়ে তাঁর উপর দিয়েই করা হচ্ছে রড বাইন্ডিং এর কাজ বলেও অভিযোগ বাসিন্দাদের। ওই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা একত্রিত হয়ে শনিবার সকাল নয়টা নাগাদ ঠিকাদারের কাজের নিয়োগ করা মিস্ত্রিরা নিম্নমানের কাজ করছেন বলে অভিযোগ তুলে সেই কাজ বন্ধ করে দেয় গ্রামবাসীরা। এবিষয়ে এলাকার দুই স্থানীয় বাসিন্দা আবু সুফিয়ান ও তসলিম আলীরা অভিযোগ করে বলেন,৩নম্বর এলাহাবাদ গ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের এলাহাবাদ কবরস্থান সংস্কার করার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে টেন্ডার দেওয়া হয়েছে। সেই কাজের টেন্ডারও নিয়েছেন ওই এলাকার দুই ব্যক্তি।বহুদিন থেকেই হয়ে আসছে কাজ।কিন্ত কিছুদিন থেকে লালবালির পরিবর্তে দেওয়া হচ্ছে সাদা ধুস, মাটির মধ্যে আটটি রডের জায়গায় কোন জায়গায় দেওয়া হয়েছে ছয়টি রোড ও সাতটি রড।মাটি না খুঁড়ে ভিমগুলি মাটির উপর দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা চাই সঠিকভাবে কাজটি করা হোক। কবরস্থানের জায়গার কাজের টাকা এইভাবে আত্মসাৎ করবে আমরা তা হতে দিব না। আমাদের কাজের সিডিউল দেখিয়ে কাজ করলে আমরা কাজ হতে দিব, তা না হলে আমরা কাজ বন্ধ করতে দেব না। এবিষয়ে এলাহাবাদ গোরস্থানের কাজের দায়িত্বে থাকা ইঞ্জিনিয়ার স্বদেশ মন্ডলকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি জানিয়েছেন এবিষয়ে এখনো পর্যন্ত কোনো কিছুই জানেন না তিনি। যদি সঠিক কাজ না হয় তাহলে বিডিও অফিসে গিয়ে অভিযোগ জানাতে বলেছেন গ্রামবাসীদের। এবিষয়ে বংশীহারী ব্লকের বিডিও সুব্রত বলকে একাধিকবার ফোন করলে ফোন রিসিভ করেননি তিনি। প্রকল্পের কাজে ঠিকাদার তার বি

