প্রাইভেট টিউশন পড়ে বাড়ি ফেরার পথে গঙ্গারামপুর থানা এলাকার এক কিশোরীকে অপহরণ হয়ে যাওয়ার দেড় মাসের মধ্যেই গঙ্গারামপুর থানার পুলিশ হরিয়ানা রাজ্যের গুড়গ্রাম থেকে অপহরণ হয়ে যাওয়া কিশোরীকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। পুলিশের কাজকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সকলেই

উত্তরবঙ্গ কলকাতা খেলা দক্ষিণবঙ্গ দেশ প্রথম পাতা বিদেশ বিনোদন রবিবার রাজ্য শরীর ও স্বাস্থ্য

 গঙ্গারামপুর ১৪ই আগস্ট দক্ষিণ দিনাজপুর :——– প্রাইভেট টিউশন থেকে বাড়ি ফেরার পথে এক কিশোরী অপহরণ হয়ে যাওয়ার দেড় মাসের মধ্যেই পুলিশ তাকে উদ্ধার করল। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর থানার পুলিশ হরিয়ানা রাজ্যের গুড়গ্রাম থেকে অপহরণ হয়ে যাওয়া কিশোরীকে উদ্ধার করে সোমবার সকালে থানায় নিয়ে আসে।পুলিশের এমন কাজকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সকলেই। গঙ্গারামপুর থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে,গত ১৬/৬/২০২৩ তারিখে গঙ্গারামপুর থানায় এলাকার এক কিশোরী বাড়ি থেকে টিউশন পরে বাড়িতে ফেরার পথে জৈনক যুবক তাকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। সেই ঘটনার পুরো বিষয়টি জানিয়ে কিশোরীর বাবা ১৭/৬/২০১৩ তারিখে গঙ্গারামপুর থানায় তার মেয়েকে অপহরণ করে বলে অভিযোগ জানান। গঙ্গারামপুর থানার আইসি শান্তর মিত্র বিষয়টি জানার পরেই একটি মামলা করে এই ঘটনা তদন্ত করতে দেন গঙ্গারামপুর থানার এসআই সমীর কর্মকারকে। গঙ্গারামপুর থানার আইসির শান্তনু মিত্রের নির্দেশ পেতেই ঘটনার তদন্তে নেমেই সমীবাবু অপহরণ হয়ে যাওয়া ওই কিশোরী কোথায় আছে তার খোঁজ খবর লাগাতে শুরু করেন। শেষ পর্যন্ত মোবাইলে টাওয়ার লোকেশন ধরে তিনি কয়েকদিন আগে জানতে পারেন ওই কিশোরীকে রাখা হয়েছে হরিয়ানা রাজ্যের গুড়গ্রাম এলাকাতে। বিষয়টি থানার আইসিকে জানিয়ে ঘটনার তদন্তকারী অফিসার এসআই সমীর কর্মকার ওই অপহরণ হয়ে যাওয়া কিশোরীকে উদ্ধার করার জন্য একটি পুলিশি টিম নিয়ে সেখানে ছুটে যান। বিশেষ অভিযানে হরিয়ানা রাজ্যের গুরগ্রামে গিয়ে হানা দেয়।সেখানে অভিযুক্তের খোঁজ না পেলেও ঘটনার তদন্তকারী অফিসার সমীর কর্মকার ওই কিশোরীকে একটি বাড়ি থেকে উদ্ধার করে সোমবার গঙ্গারামপুর থানায় নিয়ে আসে। সোমবার গঙ্গারামপুর থানার তরফে পুরো বিষয়টি জানিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে ওই অপহরণ কর উদ্ধার হওয়া কিশোরীকে। গঙ্গারামপুর থানা সূত্রে জানা গেছে, পুলিশ সব সময় তার কাজ দায়িত্ব নিয়েই করে থাকে এখানেও সেই কাজ করা হয়েছে। গঙ্গারামপুর থানা পুলিশের এমন কাজকে সাধুবাদ জানিয়েছেন অপহরণ হয়ে যাওয়া ওই কিশোরী বাবা ,মা এলাকাবাসী সহ শহরবাসীও।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *