গঙ্গোপাধ্যায়। মঙ্গলবার প্রাথমিক স্কুলে নিয়োগ সংক্রান্ত একটি মামলা চলাকালীন পর্ষদের আইনজীবীর উদ্দেশে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের মন্তব্য, ‘টেট হওয়ার পর কার্বন কপি দিয়ে দেওয়া হয়েছে। মনে হচ্ছে, কাজ ভালো কাজ হচ্ছে।’ পর্ষদের আইনজীবী বলেন, ‘নিয়ম অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ওএমআর শিট সংরক্ষিত থাকবে। ৬ লক্ষের বেশি ওএমআর শিট সংরক্ষণ করা হচ্ছে।’ প্রসঙ্গত, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি গৌতম পাল আগেই আশাপ্রকাশ করেছিলেন, টেট-এর স্বচ্ছতায় সব পক্ষই সন্তুষ্ট হবে।
আগের টেটগুলি নিয়ে বিস্তর অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। তাই ১১ ডিসেম্বর টেট কীভাবে সম্পন্ন হয়, সেদিকে নজর ছিল আদালতেরও। স্বচ্ছতার স্বার্থেই উত্তরপত্রের (ওএমআর শিট) কার্বন কপি পরীক্ষার্থীদের দেওয়া হয়েছে। দিয়ে দেওয়া হয়েছে প্রশ্নপত্রটিও। এই প্রেক্ষিতে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের পর্যবেক্ষণ পর্ষদকে নিশ্চিতভাবেই অক্সিজেন জোগাবে বলে মনে করা হচ্ছে। পর্ষদ সভাপতি আগেই জানিয়েছিলেন, পরীক্ষার এক সপ্তাহের মধ্যে ফলপ্রকাশের চেষ্টা করা হবে। বিভিন্ন কারণে তা হচ্ছে না বলেই জানা যাচ্ছে। তবে যতটা সম্ভব দ্রুত ফল প্রকাশ করা নিয়ে মঙ্গলবার বৈঠক করেছে পর্ষদ। ওএমআর এবং মডেল উত্তরপত্র ওয়েবসাইটে আপলোড করা নিয়ে বৈঠক হবে শুক্রবার। উত্তরপত্র ওয়েবসাইটে আপলোড করার পর আগামী সপ্তাহে পরীক্ষার্থীদের মতামত নেওয়া হবে। সব পক্ষের মতামত নিয়েই চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হবে। এজন্য কিছুটা সময় লাগবেই।
এদিকে, উচ্চ প্রাথমিকের নিয়োগপ্রার্থীদের তালিকা স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফে আদালতে জমা পড়তে জানুয়ারি মাস হয়ে যাবে বলেই জানা গিয়েছে। কমিশন সূত্রে খবর, নবম-দশম, একাদশ-দ্বাদশ, গ্রুপ সি এবং গ্রুপ ডি নিয়োগ সংক্রান্ত বিভিন্ন রিপোর্ট তৈরি করতে এসএসসিকে অনেক সময় ব্যয় করতে হচ্ছে। জমা পড়ছে প্রচুর ভুয়ো অভিযোগও। তাই উচ্চ প্রাথমিকের নিয়োগপ্রার্থীদের অ্যাকাডেমিক স্কোর মেলানো থেকে শুরু করে নির্ভুল তালিকা তৈরির কাজ শেষ করতে ডিসেম্বর মাস কেটে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে।
আগের টেটগুলি নিয়ে বিস্তর অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। তাই ১১ ডিসেম্বর টেট কীভাবে সম্পন্ন হয়, সেদিকে নজর ছিল আদালতেরও। স্বচ্ছতার স্বার্থেই উত্তরপত্রের (ওএমআর শিট) কার্বন কপি পরীক্ষার্থীদের দেওয়া হয়েছে। দিয়ে দেওয়া হয়েছে প্রশ্নপত্রটিও। এই প্রেক্ষিতে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের পর্যবেক্ষণ পর্ষদকে নিশ্চিতভাবেই অক্সিজেন জোগাবে বলে মনে করা হচ্ছে। পর্ষদ সভাপতি আগেই জানিয়েছিলেন, পরীক্ষার এক সপ্তাহের মধ্যে ফলপ্রকাশের চেষ্টা করা হবে। বিভিন্ন কারণে তা হচ্ছে না বলেই জানা যাচ্ছে। তবে যতটা সম্ভব দ্রুত ফল প্রকাশ করা নিয়ে মঙ্গলবার বৈঠক করেছে পর্ষদ। ওএমআর এবং মডেল উত্তরপত্র ওয়েবসাইটে আপলোড করা নিয়ে বৈঠক হবে শুক্রবার। উত্তরপত্র ওয়েবসাইটে আপলোড করার পর আগামী সপ্তাহে পরীক্ষার্থীদের মতামত নেওয়া হবে। সব পক্ষের মতামত নিয়েই চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হবে। এজন্য কিছুটা সময় লাগবেই।
এদিকে, উচ্চ প্রাথমিকের নিয়োগপ্রার্থীদের তালিকা স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফে আদালতে জমা পড়তে জানুয়ারি মাস হয়ে যাবে বলেই জানা গিয়েছে। কমিশন সূত্রে খবর, নবম-দশম, একাদশ-দ্বাদশ, গ্রুপ সি এবং গ্রুপ ডি নিয়োগ সংক্রান্ত বিভিন্ন রিপোর্ট তৈরি করতে এসএসসিকে অনেক সময় ব্যয় করতে হচ্ছে। জমা পড়ছে প্রচুর ভুয়ো অভিযোগও। তাই উচ্চ প্রাথমিকের নিয়োগপ্রার্থীদের অ্যাকাডেমিক স্কোর মেলানো থেকে শুরু করে নির্ভুল তালিকা তৈরির কাজ শেষ করতে ডিসেম্বর মাস কেটে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে।

